চুল পড়া ও প্রতিস্থাপন নিয়ে কিছু কথা

চুল পড়া ও প্রতিস্থাপন নিয়ে কিছু কথা

চুল পড়া বা টাকের একটি আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট বা চুল প্রতিস্থাপন। দেহের অন্যান্য অঙ্গের (যেমন কিডনি, চোখ) মতো চুলও প্রতিস্থাপন করা সম্ভব। ক্ষেত্রে মাথার এক অংশ থেকে চুল নিয়ে অন্য অংশে লাগিয়ে দেওয়া হয়।

চুল প্রতিস্থাপন
চুল পড়া

মাথার সামনের অংশকে বলা হয় টেম্পোরারি জোন। অংশের চুল স্থায়ী নয়। বয়সের সঙ্গে, বংশগত বা হরমোনের কারণে অথবা কোনো শারীরিক জটিলতায় চুল ঝরে যায়। মাথার পেছন দিকে কানের দুই পাশের অংশকে বলে পার্মানেন্ট জোন। এই অংশের চুল স্থায়ী। পার্মানেন্ট জোনের যেখান থেকে চুল বা ফলিকল তুলে আনা হয়, তাকে বলা হয়ডোনার এরিয়া

যারা চুল প্রতিস্থাপন করাতে পারবেন-

  • . বয়স ২৫-৩০ না হতেই বংশগত বা হরমোনের কারণে যারা চুল পড়া সমস্যায় পড়ে যান।
  • . মেনোপজের পর নারীদের মধ্যে যাদের মাথার চুল পড়ে যায়।
  • . দুর্ঘটনার কারণে যারা চুল হারিয়ে ফেলেন। অর্থাৎ সেসব ক্ষেত্রে নতুন করে চুল গজানো প্রায় অসম্ভব।

চুল  প্রতিস্থাপন

 

চুল প্রতিস্থাপনের সুবিধা

  • . প্রতিস্থাপিত চুল কিছুদিন পর ঝরে গিয়ে আবার গজাতে শুরু করে। চার থেকে ছয় মাসের মধ্যে এই চুল গজানো শুরু হয়। সে হিসাবে আপনি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে চুল প্রতিস্থাপনের সুবিধাগুলো পেতে শুরু করবেন।
  • . চুল প্রতিস্থাপনের পর বিশেষ কোনো যত্নের প্রয়োজন পড়ে না। এমনকি ফলোআপেরও তেমন দরকার নেই।
  • . প্রতিস্থাপিত চুল কেটে ছোট করা, রিবন্ডিং বা কার্ল করতেও কোনো সমস্যা হয় না।

Post a Comment

Previous Post Next Post